Header Ads

বহুরুপী | সুবোধ ঘোষ | দশম শ্রেণীর সাহিত্য সঞ্চয়ণ



বহুরুপী 

সুবোধ ঘোষ 


লেখক পরিচিতি
জন্ম: ১৯০৯ খ্রিস্টাব্দে। 
মৃত্যু: ১০ মার্চ, ১৯৮০ খ্রিস্টাব্দ।
সাহিত্য কীর্তি:
১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দের শেষে 'ফসিল' গল্পের মাধ্যমে বাংলা ছোটোগল্পের জগতে সুবোধ ঘোষের আবির্ভাব ঘটে। তারপর তিনি একে একে প্রচুর সংখ্যক উপন্যাস ও ছোটোগল্প রচনা করেছেন।
উপন্যাস :—‘তিলাঞ্জলি' (১৯৪৪), 'গঙ্গোত্রী' (১৩৫৪), 'শতকিয়া’ (১৮৫৮), 'ত্রিযামা', 'শ্রেয়সী' (১৯৫৭), 'সুজাতা', 'শুন বরনারী', ‘বসন্ত তিলক’, ‘বাগদত্তা’ প্রভৃতি।
ছোটোগল্প গ্রন্থ:— ‘ফসিল’, ‘পরশুরামের কুঠার', ‘গোত্রান্তর', ‘শুক্লাভিসার', ‘গ্রাম যমুনা', 'জতুগৃহ', ‘মন ভ্রমর', ‘থিরবিজুরী', ‘কুসুমেসু', ‘ভারত প্রেমকথা', ‘ফেনিল', ‘ক্যাকটাস' ইত্যাদি।
উল্লেখযোগ্য গল্পসমূহ:— ‘অযান্ত্রিক’, ‘ফসিল', 'সুন্দরম্', 'ঠগিনী', ‘গরল অমিয় ভেল’, ‘গোত্রান্তর’, ‘কর্ণফুলীর ডাক’, ‘কালো গরু', 'শিবালয়', ‘স্বর্গ হতে বিদায়’, ‘ঐতিহাসিক বস্তুবাদ', ‘স্নানযাত্রা’,‘কৌন্তেয়’, ‘বারবধূ’, ‘জতুগৃহ’, ‘পরশুরামের কুঠার', ‘অর্কিড', 'চতুর্ভুজ ক্লাব’, ‘পলাশের নেশা', ‘আবিষ্কার', ‘তিন অধ্যায়', ‘রাতের পাখি', ‘ক্যাকটাস', ‘লঘু আরণ্যক', 'চতুর্থ পানিপথের যুদ্ধ', ‘কালপুরুষ' প্রভৃতি।
অন্যান্য গ্রন্থ:— ভারতীয় ফৌজের ইতিহাস', 'কিংবদন্তীর দেশে', 'অমৃত পথযাত্রী' ইত্যাদি।

রচনার উৎস:— পাঠ্য ‘বহুরূপী' গল্পটি ‘সুবোধ ঘোষের গল্পসমগ্র'-এর তৃতীয় খণ্ড থেকে গৃহীত হয়েছে ।

SLST পরীক্ষার জন্য ‘বহুরুপী’ গল্পথেকে সম্ভাব্য প্রশ্নোত্তোর : —

১. 'বহুরূপী' শব্দের অর্থ—

(ক) অত্যন্ত মূল্যবান

(খ) বহুমুখী প্রতিভাবিশিষ্ট

(গ) বহুরূপ বিশিষ্ট

(ঘ) নানা মূর্তি বা রূপ ধারণকারী

২. কার বাড়িতে সন্ন্যাসীর আগমন ঘটে ?

(ক) জগদীশবাবুর

(খ) হরির

(গ) কাশীনাথের

(ঘ) ফিরিঙ্গি কেরামিন সাহেবের

৩. জগদীশবাবুর বাড়িতে আসা সন্ন্যাসীটি থাকেন—

(ক) কৈলাশে

(খ) তিব্বতে

(গ) হিমালয়ে

(ঘ) হিমগিরিতে

৪. হিমালয় থেকে জগদীশবাবুর বাড়িতে আসা সন্ন্যাসীটির সারাবছরের খাবার—

(ক) ফলমূল

(খ) শুধু জল

(গ) একটি হরিদ্রা 

(ঘ) একটি হরীতকী

৫. জগদীশবাবুর বাড়িতে হিমালয় থেকে আসা সন্ন্যাসীর বয়স, আনুমানিক —

(ক) একশো বছরের বেশি 

(খ) হাজার বছরের বেশি

(গ) পাঁচশো বছরের বেশি 

(ঘ) দুশো-হাজার বছরের বেশি 

৬. সন্ন্যাসী চলে গেলে হরির আক্ষেপ প্রকাশের কারণ—

(ক) সন্ন্যাসীর পদধূলি না গ্রহণ করতে পারা

(খ) সন্ন্যাসীকে চাক্ষুষ দর্শন না করতে পারা

(গ) সন্ন্যাসীকে ভণ্ড প্রতিপন্ন না করতে পারা

(ঘ) সন্ন্যাসীর পদসেবা না করতে পারা

৭. “সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস।”—দুর্লভ বস্তুটি হল—

(ক) সন্ন্যাসীর আশীর্বাদ 

(খ) সন্ন্যাসীর পদধূলি 

(গ) সন্ন্যাসীর উপদেশ বাণী 

(ঘ) সন্ন্যাসীর সান্নিধ্যলাভ

৮. জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর কাঠের নতুন খড়মে লাগিয়ে দেন—

(ক) সোনার রং

(খ) সোনার বোল

(গ) সোনার তারকা

(ঘ) সোনার পালক

৯. সন্ন্যাসীকে বিদায় দেওয়ার সময় জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর ঝুলিতে ভরে দেন—

(ক) কাঠের খড়ম

(খ) খাদ্যসামগ্রী

(গ) একশো টাকার একটা নোট

(ঘ) একশো এক টাকা

১০. “অনেকক্ষণ চুপ করে রইলেন।” —কে ?

(ক) হরি

(গ) জগদীশবাবু

(খ) কথক 

(ঘ) সন্ন্যাসী

১১. কথকদের চার বন্ধুর সকাল ও সন্ধের আড্ডার স্থান—

(ক) চায়ের দোকান 

(খ) চকের বাসস্ট্যান্ড 

(গ) কথকের বাড়ি

(ঘ) হরির ঘর

১২. “______করতে হরিদার প্রাণের মধ্যেই যেন একটা বাধা আছে।”

(ক) রোজগার

(খ) পরোপকার

(গ) কাজ

(ঘ) নাটক

১০. চাকরি করা হরির পক্ষে সম্ভব নয়, কারণ —

(ক) হরি পছন্দসই চাকরি পায় না।

(খ) নিয়মানুযায়ী প্রতিদিন একই কাজের পুনরাবৃত্তি ঘটানো তার পছন্দ নয়

(গ) হরি চাকরিতে মনোনিবেশ করতে পারে না

(ঘ) হরির চাকরির প্রয়োজন নেই

১৪. হরির জীবনে নাটকীয় বৈচিত্র্যের সংযোজন ঘটিয়েছে তার—

(ক) শখ

(খ) খোলামেলা স্বভাব

(গ) পরোপকারী স্বভাব

(ঘ) পেশা 

১৫. ‘ভাতের হাঁড়ির দাবি মেটানো' বলতে লেখক বুঝিয়েছেন

(ক) ক্ষুধা নিবারণকে

(খ) হাঁড়ি ভরতি রাখাকে

(গ) জীবিকার প্রয়োজন পূরণকে

(ঘ) জনপ্রিয়তা প্রাপ্তিকে

১৬. চকের বাসস্ট্যান্ডের কাছে হরি কী সেজে আতঙ্কের হল্লা তুলেছিল?

(ক) ভূত

(খ) পাগল

(গ) পুলিশ

(ঘ) বাইজি

১৭. “খুব হয়েছে হরি, এইবার সরে পড়ো। অন্যদিকে

যাও।” —এ কথা বলেছে

(ক) ভবতোষ

(খ) অনাদি

(ঘ) জনৈক বাসযাত্রী

(গ) কাশীনাথ

১৮. “বাসের যাত্রীরা কেউ হাসে, কেউ বা বেশ বিরক্ত হয় কেউ আবার বেশ বিস্মিত।”—বাসযাত্রীদের এমন প্রতিক্রিয়ার কারণ

 (ক) বাসের ড্রাইভার কাশীনাথ বহুরূপী হরিদাকে ধমক দিয়েছে

 (খ) বহুরূপী হরিদার পাগলের সাজটা চমৎকার হয়েছে

(গ) হরিদা আজ একজন বাউল সেজে এসেছেন।

(ঘ) কাপালিক সেজে এলেও হরিদা কোনো পয়সা নিলেন না

১৯.বহুরূপী' গল্পে কাশীনাথ হল—

(ক) বাসের ড্রাইভার

(খ) দোকানদার

(গ) গল্পকথকের বন্ধু

(ঘ) সন্ন্যাসী

২০. সন্ধ্যার আলো-আঁধারে হরি সজ্জিত হয় কোন সাজে ?

(ক) পাগলের

(খ) বাইজির

(গ) সন্ন্যাসীর

(ঘ) কাপালিকের

২১. বাইজি সেজে হরি রোজগার করে —

(ক) আট টাকা 

(গ) দশ টাকা আট আনা 

(খ) দশ টাকা

(ঘ) আট টাকা দশ আনা

২২. হরি নকল পুলিশ সেজে দাঁড়িয়েছিল—

(ক) একটি স্কুলের ভিতর

(খ) ময়দানে

(গ) দয়ালবাবুর আমবাগানের ভিতর

(ঘ) দয়ালবাবুর লিচুবাগানের ভিতর 

২৩. পুলিশের কবল থেকে স্কুলের ছাত্রদের রক্ষা করতে মাস্টারমশাই বহুরূপীকে কী দিয়েছিলেন ?

(ক) ঘুস প্রদানের প্রতিশ্রুতি 

(খ) পাঁচ টাকা ঘুস

(গ) আট আনা ঘুস 

(ঘ) বারো আনা ঘুস

২৪. “ঠিকই, আমাদের সন্দেহ মিথ্যে নয়।”—কথকরা সন্দেহ করেছিল—

(ক) হরি কোনো ভুল পথে চালিত হতে যাচ্ছে 

(খ) হরি বহুরূপীর পেশা ছেড়ে দিচ্ছে

(গ) হরি সন্ন্যাসী সাজার ফন্দি আঁটছে 

(ঘ) হরি নিশ্চয়ই নতুন কোনো মতলব কষছে

২৫. “মোটা মতন কিছু আদায় করে নেব।”—কীভাবে ?

(ক) কথকদের খেলা দেখিয়ে

(খ) সন্ন্যাসী সেজে

(গ) বাইজি সেজে

(ঘ) জগদীশবাবুর বাড়িতে খেলা দেখিয়ে

২৬. জগদীশবাবু ধনী হলেও—

(ক) অসৎ

(খ) কৃপণ

(গ) দাম্ভিক

(ঘ) বিনয়ী

২৭. কথকরা জগদীশবাবুর বাড়িতে উপস্থিত থাকবে, কারণ তারা জগদীশবাবুর বাড়ি যাবে—

(ক) মজা দেখার অজুহাতে

(খ) স্পোর্টের চাঁদা তুলতে

(গ) পুজোর চাঁদা তুলতে

(ঘ) জগদীশবাবুকে নিমন্ত্রণ করতে

২৮. “চমকে উঠলেন জগদীশবাবু”— জগদীশবাবু চমকে উঠলেন, কারণ—

(ক) তিনি ভূত দেখেছিলেন

(খ) তিনি অদ্ভুত সাজের এক বিরাগী দেখেছেন 

(গ) বিরাগী তার কাছ থেকে টাকা নিতে চাইছেন না 

(ঘ) হিমালয় থেকে আগত সন্ন্যাসী তাকে পদধূলি দিয়েছেন

২৯. “বারান্দার সিঁড়ির দিকে তাকিয়ে জগদীশবাবুর দুই বিস্মিত চোখ অপলক হয়ে গেল।”—কারণ

(ক) জগদীশবাবু বিরাগীর বেশধারী হরিকে দেখতে পান

(খ) জগদীশবাবু এক ভিখারিকে দেখতে পান

(গ) জগদীশবাবু এক সন্ন্যাসীকে দেখতে পান

(ঘ) জগদীশবাবু কমণ্ডলুধারী এক সন্ন্যাসীকে প্রত্যক্ষ করেন

৩০. সন্ন্যাসীবেশী হরির ঝুলিতে ছিল—

(ক) একটি সাদা উত্তরীয়

(খ) শ্রীমদ্‌ভাগবত গীতা

(গ) প্রচুর অর্থ

(ঘ) কমণ্ডলু

৩১. “আপনি কি ভগবানের চেয়েও বড়ো?” বিরাগী জগদীশবাবুকে এ কথা বলেন, কারণ—

(ক) জগদীশবাবু অর্থের অহংকার প্রদর্শন করেছেন

(খ) জগদীশবাবু স্পোর্টের চাঁদা দিচ্ছিলেন 

(গ) জগদীশবাবু তাঁকে সংবর্ধনা জানাননি

(ঘ) জগদীশবাবু নীচে নেমে না এসে উপরেই দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন

৩২. বিরাগীর মতে রাগ হল—

(ক) রিপু 

(গ) আসক্তি

(খ) প্রবৃত্তি

(ঘ) ইন্দ্ৰিয়

৩৩.. বিরাগী তাঁর কোন্ রিপু নেই বলে জগদীশবাবুকে জানান ?

(ক) কাম

(খ) ক্রোধ

(গ) মদ

(ঘ) মাৎসর্য

৩৪. “সেটা পূর্বজন্মের কথা।”—পূর্বজন্মের কথাটি—

(ক) বিরাগীর সংসার জীবন

(খ) বিরাগী নির্মোহ নন

(গ) বিরাগী রাগের অধীন

(ঘ) বিরাগী কাউকে পদধূলি দেন না 

৩৫. বিরাগী জগদীশবাবুর কাছে প্রার্থনা করেন

(ক) অর্থ

(গ) জল

(খ) নিশাযাপনের স্থান

(ঘ) খাদ্য

৩৬. ভবতোষের বিরাগীকে হরি না মনে হওয়ার কারণ—

(ক) বিরাগীর কণ্ঠস্বর হরিদার মতো নয় 

(খ) বিরাগীর মতো ভাষা হরিদার পক্ষে উচ্চারণ করা

সম্ভব নয় 

(গ) বিরাগীর আচার-আচরণ হরির পক্ষে আয়ত্ত করা সম্ভব নয়

(ঘ) হরি বিরাগীর মতো নির্মোহ আচরণ করতে পারবে না

৩৭. বিরাগীর মতে ‘পরম সুখ' হল—

(ক) সংসার ত্যাগ না করা 

(খ) ঈশ্বর সাধনা করা

(গ) সব সুখের বন্ধন থেকে মুক্ত হতে পারা 

(ঘ) পরমাত্মার দর্শন লাভ

৩৮. “এটা আমার প্রাণের অনুরোধ।” -প্রাণের অনুরোধটি হল—

(ক) বিরাগী পদধূলি দান করুন

(খ) বিরাগী কিছুদিন জগদীশবাবুর বাড়িতে থাকুন

(গ) বিরাগী তাঁকে উপদেশ প্রদান করুন

(ঘ) বিরাগী কিছু দক্ষিণা গ্রহণ করুন।

৩৯. বিরাগী জগদীশবাবুর বাড়িতে না থাকার কারণ হিসেবে জগদীশবাবুর যে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যটিকে চিহ্নিত করেন, সেটি হল—

(ক) জগদীশবাবু ভগবানে বিশ্বাসী নন 

(খ) জগদীশবাবু অহংকারী

(গ) জগদীশবাবু পরসেবায় বিশ্বাসী নন

(ঘ) জগদীশবাবু বিষয়ী প্রকৃতির মানুষ

৪০. বিরাগীর মতে ‘ধন জন যৌবন' হল—

(ক) মিথ্যা

(খ) অর্থহীনতার নামান্তর

(গ) অনর্থের মূল 

(ঘ) বঞ্চনা

৪১. ভবতোষ বিরাগী সম্বন্ধে বলে, “না না, ওই চোখ কী হরিদার চোখ হতে পারে? অসম্ভব।”—তার এ কথা মনে হওয়ার কারণ—

(ক) বিরাগীর দৃষ্টি দিয়ে যে চাঁদের আলোর চেয়েও

স্নিগ্ধ জ্যোৎস্না ঝরে পড়ছিল তা হরির দৃষ্টিতে সম্ভব নয়

(খ) বিরাগীর দৃষ্টিতে যে বুদ্ধিদীপ্ততা প্রকাশ পাচ্ছিল তা হরির দৃষ্টিতে নেই

(গ) বিরাগী দৃষ্টিতে এক ঐন্দ্রজালিকের শক্তি লুকিয়ে রেখেছিল যা হরির দৃষ্টিতে থাকা সম্ভব নয়

(ঘ) কোনোটিই নয়

৪২. জগদীশবাবুর হাতের থলিতে কী ছিল ?

(ক) সোনার বোল 

(খ) খড়ম

(গ) নোটের তাড়া

(ঘ) গীতা

৪৩. জগদীশবাবু প্রণামি স্বরূপ বিরাগীকে প্রদান করেন—

(ক) একশো টাকা 

(খ) একশো এক টাকা

(গ) দুশো টাকা

 (ঘ) দুশো এক টাকা

৪৪. বিরাগী তীর্থ ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেন না, কারণ— 

(ক) তাঁর সকল তীর্থ ভ্রমণ হয়ে গেছে

(খ) সকল তীর্থই তাঁর বুকে অবস্থিত

(গ) তিনি এক স্থানে বসেই ভগবৎসাধনার পক্ষপাতী (ঘ) কোনো তীর্থস্থানেই ভগবান বাস করেন না বলে তাঁর ধারণা 

৪৫. জগদীশবাবু বিরাগীকে কীসের জন্য টাকা দিতে চেয়েছিলেন ?

(ক) আহারাদির জন্য

(খ) তীর্থভ্রমণের জন্য

(গ) মন্দির নির্মাণের জন্য 

(ঘ) প্রণামি হিসেবে দানের জন্য

৪৬. “আমাদের দেখতে পেয়েই লজ্জিতভাবে হাসলেন।”— কে হাসলেন?

(ক) ভবতোষ

(খ) জগদীশবাবু

(গ) হিমালয়বাসী সন্ন্যাসী 

(ঘ) হরি

8৭, “এটা কী কাণ্ড করলেন, হরিদা?”—বক্তা হল—

(ক) কথক

(খ) অনাদি

(গ) ভবতোষ

(ঘ) বিরাগী

৪৮. হরি বিরাগী সেজে টাকা নিতে পারেননি, কারণ তাহলে—

(ক) তার ঢং নষ্ট হয়ে যাবে

(খ) তার মাথা নীচু হয়ে যাবে

(গ) তার শিল্পকলার অবমাননা করা হবে

(ঘ) তার শিল্পপ্রতিভা স্বীকৃতি পাবে না

৪৯, “হরিদার একথার সঙ্গে তর্ক চলে না।”—কোন্ কথা ?

(ক) গিয়ে অন্তত বকশিশটা তো দাবি করতে হবে

(খ) খাঁটি মানুষ তো নয়, এই বহুরূপীর জীবন এর বেশি কী আশা করতে পারে ?

(গ) একজন বিরাগী সন্ন্যাসী হয়ে টাকা-ফাকা কী করে স্পর্শ করি বল ? তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যায়।

(ঘ) আমি পারি। অনায়াসে সোনাও মাড়িয়ে চলে যেতে

৫০. হরিদা কী কারণে পুনরায় জগদীশবাবুর বাড়ি যেতে চেয়েছিলেন ?

(ক) ক্ষমা চাইতে

(খ) বকশিশ দাবি করতে

(গ) ভিক্ষা চাইতে

(ঘ) ফেলে যাওয়া খড়ম নিতে

৫১. বহুরূপীরা জীবনে শুধুমাত্র কী আশা করে ?

(ক) স্বীকৃতি

(খ) সম্মান

(গ) বকশিশ

(ঘ) স্বচ্ছল জীবন

৫২. “অদৃষ্ট কখনও হরিদার এই না।”—এখানে হরিদার ভুল হল—

(ক) বহুরূপী সাজা ভুল ক্ষমা করবে

(খ) হিমালয় থেকে আসা সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো না নেওয়া

(গ) জগদীশবাবুর বাড়ি যাওয়া

(ঘ) বিরাগী ঢং রক্ষার জন্য জগদীশবাবুর দেওয়া টাকা অবহেলা করা

উত্তর মালা —

. (ঘ) নানা মূর্তি বা রূপ ধারণকারী

২. (ক) জগদীশবাবুর

৩. (গ) হিমালয়ে

৪. (ঘ) একটি হরীতকী

৫. (খ) হাজার বছরের বেশি

১. (ক) সন্ন্যাসীর পদধূলি না গ্রহণ করতে পারা

৭. (খ) সন্ন্যাসীর পদধূলি

৮. (খ) সোনার বোল

৯. (গ) একশো টাকার একটা নোট

১০. (ক) হরি 

১৯. (ঘ) হরির ঘর

১২. (গ) কাজ

১৩. (খ) নিয়মানুযায়ী প্রতিদিন একই কাজের পুনরাবৃত্তি ঘটানো তার পছন্দ নয়

১৪. (ঘ) পেশা

১৫. (ক) ক্ষুধা নিবারণকে

১৬. (খ) পাগল

| ১৭. (গ) কাশীনাথ

১৮. (খ) বহুরূপী হরিদার পাগলের সাজটা চমৎকার হয়েছে

১৯. (ক) বাসের ড্রাইভার 

২০. (খ) বাইজির

 ২১. (খ) আট টাকা দশ আনা

২২. (ঘ) দয়ালবাবুর লিচুবাগানের ভিতর

২৩. (গ) আট আনা ঘুস

২৪. (ঘ) হরি নিশ্চয়ই নতুন কোনো মতলব কষছে

২৫. (ঘ) জগদীশবাবুর বাড়িতে খেলা দেখিয়ে

২৬. (খ) কৃপণ

২৭. (খ) স্পোর্টের চাঁদা তুলতে 

২৮.(খ) তিনি অদ্ভুত সাজের এক বিরাগী দেখেছেন

২৯. (ক) জগদীশবাবু বিরাগীর বেশধারী হরিকে দেখতে পান

৩০. (খ) শ্রীমদভাগবত গীতা

৩১. (ঘ) জগদীশবাবু নীচে নেমে না এসে উপরেই দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন

৩২. (ক) রিপু

৩৩, (খ) ক্রোধ

৩৪. (গ) বিরাগী রাগের অধীন

৩৫. (গ) জল

৩৬. (ক) বিরাগীর কণ্ঠস্বর হরিদার মতো নয়

৩৭. (গ) সব সুখের বন্ধন থেকে মুক্ত হতে পারা

না করা

৩৮. (খ) বিরাগী কিছুদিন জগদীশবাবুর বাড়িতে থাকুন

৩৯. (ঘ) জগদীশবাবু বিষয়ী প্রকৃতির মানুষ

৪০. (ঘ) বঞ্চনা

৪১. (ক) বিরাগীর দৃষ্টি দিয়ে যে চাঁদের আলোর চেয়েও স্নিগ্ধ জ্যোৎস্না ঝরে পড়ছিল তা হরির দৃষ্টিতে সম্ভব নয়

৪২. (গ) নোটের তাড়া

৪৩. (খ) একশো এক টাকা

৪৪. (খ) সকল তীৰ্থই তাঁর বুকে অবস্থিত 

৪৫. (খ) তীর্থভ্রমণের জন্য

৪৬. (ঘ) হরি

89. (খ) অনাদি

৪৮. (ক) তার ঢং নষ্ট হয়ে যাবে 

৪৯. (গ) একজন বিরাগী সন্ন্যাসী হয়ে টাকা-ফাকা কী করে স্পর্শ করি বল ? তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যায়।

৫০. (খ) বকশিশ দাবি করতে

৫৯. (গ) বকশিশ

৫২. (খ) হিমালয় থেকে আসা সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো না নেওয়া




No comments

Powered by Blogger.