Header Ads Widget

শাবলতলার মাঠ | বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় | দশম শ্রেণীর সাহিত্য সঞ্চয়ণ



শাবলতলার মাঠ
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় 


লেখক পরিচিতি: 

জন্ম: ১২ই সেপ্টেম্বর, ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দে। পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগণা জেলার কাচরাপাড়ার নিকটবর্তী ঘোষপাড়া-মুরারিপুর গ্রামে নিজ মামার বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস উত্তর ২৪ পরগণা জেলার বনগাঁ'র নিকট বারাকপুর গ্রামে। 

মৃত্যু: ১লা নভেম্বর, ১৯৫০ খ্রিস্টাব্দে।

পিতা:  মহানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন প্রখ্যাত সংস্কৃত পণ্ডিত। পাণ্ডিত্য এবং কথকতার জন্য তিনি শাস্ত্রী উপাধিতে ভূষিত হয়েছিলেন ছিলেন ।

মাতা:  মৃণালিনী দেবী। পিতামাতার পাঁচ সন্তানের মধ্যে বিভূতিভূষণ সর্বজ্যেষ্ঠ ছিলেন।

লেখকের লেখা সাহিত্য সৃষ্টি:

উপন্যাস:

১. পথের পাঁচালি (১৯২৯)                         
২. অপরাজিত (১ম ও ২য় খণ্ড, ১৯৩২)       
৩. দৃষ্টিপ্রদীপ (১৯৩৫)                               
৪. আরণ্যক (১৯৩৯)                                 
৫. আদর্শ হিন্দু হোটেল (১৯৪০)                 
৬. বিপিনের সংসার (১৯৪১)                     
৭. দুই বাড়ি (১৯৪১)।         
৮. অনুবর্তন (১৯৪২)
৯. দেবযান (১৯৪৪)
১০. কেদার রাজা (১৯৪৫)
১১. অথৈ জল (১৯৪৭)
১২. ইছামতি (১৯৫০)
১৩. অশনি সংকেত (অসমাপ্ত, বঙ্গাব্দ ১৩৬৬)
১৪. দম্পতি (১৯৫২)

গল্প-সংকলন

১. মেঘমল্লার (১৯৩১)                     
২. মৌরীফুল (১৯৩২)                   
৩. যাত্রাবাদল (১৯৩৪)                 
৪. জন্ম ও মৃত্যু (১৯৩৭)                   
৫. কিন্নর দল (১৯৩৮)                     
৬. বেণীগির ফুলবাড়ি (১৯৪১)           
৭. নবাগত (১৯৪৪)                           
৮. তালনবমী (১৯৪৪)                       
৯. উপলখন্ড (১৯৪৫)                       
১০. বিধুমাস্টার (১৯৪৫)   
১১. ক্ষণভঙ্গুর (১৯৪৫
১২. অসাধারণ (১৯৪৬)
১৩. মুখোশ ও মুখশ্রী (১৯৪৭)
১৪. আচার্য কৃপালিনী কলোনি (১৯৪৮)
১৫. জ্যোতিরিঙ্গণ (১৯৪৯)
১৬. কুশল-পাহাড়ী (১৯৫০)
১৭. রূপ হলুদ (১৯৫৭,মৃত্যুর পর প্রকাশিত)
১৮. অনুসন্ধান (১৯৬০,মৃত্যুর পর প্রকাশিত)
১৯. ছায়াছবি (১৯৬০,মৃত্যুর পর প্রকাশিত)
২০. সুলোচনা (১৯৬৩) ।

কিশোরপাঠ্য

১. চাঁদের পাহাড় (১৯৩৮)।   
১. আইভ্যানহো (সংক্ষেপানুবাদ, ১৯৩৮)। 
৩. মরণের ডঙ্কা বাজে (১৯৪০)।
৪. মিসমিদের কবচ (১৯৪২)
৫. হীরা মাণিক জ্বলে (১৯৪৬)
৬. সুন্দরবনের সাত বৎসর (ভুবনমোহন রায়ের সহযোগিতায়, ১৯৫২) ।

ভ্রমণকাহিনী ও দিনলিপি

১. অভিযাত্রিক (১৯৪০)।     
২. স্মৃতির রেখা (১৯৪১)।   
৩. তৃণাঙ্কুর (১৯৪৩)।           
৪. ঊর্মিমুখর (১৯৪৪)
৫. বনে পাহাড়ে (১৯৪৫)
৬. উৎকর্ণ (১৯৪৬)
৭. হে অরণ্য কথা কও (১৯৪৮)

উৎস: বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা 'গল্প সমগ্র' (প্রথম খণ্ড) থেকে 'শাবলতলার মাঠ' গল্প নেওয়া হয়েছে।

চরিত্র : গল্প কথক, উমাচরণ মাস্টার,সারদা,সতু এবং পিসিমা।


'শাবলতলার মাঠ' গল্পটি থেকে SLST,Bengali পরীক্ষার জন্য সম্ভাব্য  প্রশ্নোত্তরঃ


১. শাবলতলার মাঠ গল্পটির লেখক কে ?‌
উত্তর: বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়।

২. শাবলতলার মাঠ এ কী তৈরি হচ্ছিল ?
 উত্তর: কারখানা।

৩. উমাচরণ মাস্টার কি লিখতেন  ?
উত্তর: বই ।

৪. উমাচরণ মাস্টারের বইটির নাম কী ছিল ?
উত্তর: আক্কেলগুড়ুম।

৫. "তখন শাবলতলার মাঠে ______ করছে রোদ্দুর।"(শূন্যস্থান পূরণ করো)
উত্তর: ঝাঁ ঝাঁ।

৬. উমাচরণ তার স্কুলের ছেলেদের উচ্চ প্রাথমিক পরীক্ষা দিতে কোথায় নিয়ে যেতেন?
 উত্তর: রানাঘাট ।

৭. মেজো বাবুর শালা কোথায় থাকতেন  ?
উত্তর: গোবরডাঙ্গা।

৮ "আমরা বোঁচকা নামিয়ে একটা ______ তোলায় সবাই বসলাম।" (শূন্যস্থান পূরণ করো)
 উত্তর: কদবেল গাছের ।

৯. লেখক এর বড় মামা মাস্টার মশাইকে কী বলে ডাকতেন ?
উত্তর: দাদা ।

১০. মার্টিন লাইনের ছোট স্টেশনে লেখক কোন সময় এসেছিলেন ?
 উত্তর: সকালবেলা।

১১. চালতে বাগানে কোন্ গাছ ছিল না ?
উত্তর: চালতে গাছ ।

১২. গল্পকথক ছোট বেলায় কোন্ স্কুলে পড়তেন ?
 উত্তর: দুর্গাপুর উচ্চ প্রাইমারি পাঠশালায় ।

১৩. শাবলতলার মাঠ দেখে বক্তার কত দিন আগের স্মৃতিকথা মনে পড়ে ?
 উত্তর: ২৫ বছর।

১৪. "সে গ্রামে আর যাইনি কখনো"--- কোন ঘটনার পর গল্পকথক সে গ্রামে কেন আর যাননি ?
উত্তর: গল্প কথকের পিসিমা মারা যাবার পর ।

১৫. উমাচরণ মাস্টারের পদবী কী ছিল ?
উত্তর: চক্রবর্তী ।

১৬. বহুদিন পর সাপোর্টার মাঠের পাশ দিয়ে বক্তার যাবার কারণ কী ছিল ?
 উত্তর: বিয়ের পাত্রীর সন্ধানের জন্য ।

১৭.শাবলতলার মাঠে কারখানাটি কোন কোন জায়গা নিয়ে তৈরি হচ্ছিল ?
 উত্তর: বাজিতপুর ,মনসাতলা ও বেদে পাড়া ।

১৮. শাবলতলার মাঠ দেখে বক্তার কোন্ বয়সের একটি মধ্যান্য দিনের কথা মনে পড়েছে ?
উত্তর:  ১১ বছর বয়সের।

১৯. উমাচরণ মাস্টার কোন্ স্কুলের হেড মাষ্টার ছিলেন ?
 উত্তর: দুর্গাপুর উচ্চ প্রাথমিক পাঠশালা ।

২০. উমাচরণ মাস্টারের কয়টি ধুতি ছিল ?
 উত্তর: দুটি
২১. উমাচরণ মাস্টারের সব জিনিস গুলির মধ্যে গল্পের বক্তার বেশি কী মনে আছে ?
 উত্তর: বেতের কথা ।

২২. সাহিত্যের রূপ রীতি বিচারে উমাচরণ মাস্টার তার রচনাটিকে কী বলতেন ?
উত্তর: প্রহসন ।

২৩. গল্প কথকের মতে উমাচরণ মাস্টার ভবিষ্যতে কার সমান লেখক হতে পারেন ?
 উত্তর: গিরিশ ঘোষ।

২৪. বক্তার পিসিমা বক্তার কাছে মাইনের কত টাকা বা পয়সা ফেরত পেতে চেয়েছিল ?
উত্তর ন- আনা।

২৫. "আপনার বয়স কত..." ---মাস্টার মশাইকে এই প্রশ্ন কে করে ছিলো ?
উত্তর: সতু।

২৬. গল্পকথকের ধারণায় মাস্টারমশায়ের বয়স কত ছিল ?
উত্তর: চল্লিশ(৪০)-এর উপর ।

২৭. দুর্গাপুর থেকে শাবলতলার মাঠের দূরত্ব  কত ছিল ?
উত্তর: দুই আড়াই ক্রোস।

২৮. পরীক্ষা দিতে যাওয়ার সময় সঙ্গে করে কে নারকেল নাড়ু নিয়ে গেছিল ?
উত্তর: কানাই।

২৯. শাবলতলার মাটিতে গর্ত গুলো কীসের ছিল ?
উত্তর: খেঁকশিয়ালের ।

৩০. আলোচ্য 'শাবলতলার মাঠ' গল্পের যে প্রবাদ প্রবচন এর উল্লেখ আছে সেটি কী ?
উত্তর: নবমীর পাঠা ।

 ধন্যবাদ

ভালো লাগলে Like, Comment & Share.
এবং নতুন নতুন পোস্ট দয়াকরে Email Subscribe করুন।

Post a Comment

15 Comments

Featured post

অমৃতা প্রীতম | Amrita Pritam | অনুবাদ অনুষঙ্গ