সত্যজিৎ রায়ের ‘ব্যোমযাত্রীর ডায়রি’
পশ্চিমবঙ্গ SSC SLST পরীক্ষায় জন্য সম্ভাব্য প্রশ্নোত্তর--
১. ‘ব্যোমযাত্রীর ডায়রি’ রচনাটি কার লেখা?
উত্তর: 'ব্যোমযাত্রীর ডায়রি’ রচনাটি প্রখ্যাত সাহিত্যিক ও চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়ের লেখা।
২. ‘ব্যোমযাত্রীর ডায়রি’ রচনাটি কোন্ মূলগ্রন্থের অন্তর্গত?
উত্তর: ‘ব্যোমযাত্রীর ডায়রি’ রচনাটি ‘প্রোফেসর শঙ্কু’ নামক মূল প্রবন্ধের অন্তর্গত।
৩. ‘ব্যোমযাত্রীর ডায়রি’ কোন ধরনের রচনা ?
উত্তর: এটি প্রবন্ধধর্মী রচনা। একে ‘ডায়ারিও’ বলা হয়।
৪. প্রফেসার শঙ্কুর ডায়ারিটা কার কাছে পাওয়া গিয়েছিল ?
উত্তর: প্রফেসার শঙ্কুর ডায়ারিটা তারক চ্যাটার্জির কাছে পাওয়া গিয়েছিল।
৫. প্রফেসার শঙ্কুর পুরো নাম কী ?
উত্তর: প্রফেসার শঙ্কুর পুরো নাম প্রফেসার ত্রিলোকেশ্বর শঙ্কু।
৬. প্রফেসার শঙ্কু পেশায় কী ছিলেন ?
উত্তর: প্রফেসার শঙ্কু পেশায় ছিলেন বৈজ্ঞানিক।
৭. প্রফেসার শঙ্কু কতদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন ?
উত্তর: তিনি ১৫ বছর ধরে নিখোঁজ ছিলেন।
৮. তারকবাবু সুন্দরবনে কোন ঘটনার কথা বলেছেন ?
উত্তর: তারকবাবু সুন্দরবনে উল্কাপাতের ঘটনার কথা বলেছেন।
৯. তারকবাবু সুন্দরবনে কী দেখার আশায় গিয়েছিলেন ?
উত্তর: তারকবাবু সুন্দরবনে বাঘ দেখার আশায় গিয়েছিলেন।
১০. ‘কিন্তু সে গুড়ে বালি।'—তারকবাবু কেন এ কথা বলেছিলেন ?
উত্তর: সুন্দরবনে বাঘ বা হরিণ কিছুই না দেখতে পেয়ে তারকবাবু এ কথা বলেছেন।
১১. সুন্দরবনে তারকবাবু কীসের ছাল দেখতে পেলেন? উত্তর তারকবাবু গোসাপের ছাল দেখতে পেলেন।
১২. “......এ কাগজ ছেঁড়া মানুষের সাধ্যি নয়।” –কেন মানুষের এ কাগজ ছেঁড়ার সাধ্যিও নেই ?
উত্তর: প্রফেসার শঙ্কুর ডায়ারির খাতার পাতাগুলি অদ্ভুত ধরনের ছিল বলে, সে কাগজ ছেঁড়ার সাধ্যি কারোর ছিল না।
১৬ আয়নায় নিজের ছবি দেখে শঙ্কুর কী রকম অনুভূতি হয়েছিল ?
উত্তর: আয়নায় নিজের ছবি দেখে শঙ্কু চমকে গিয়ে চিৎকার করে উঠেছিলেন।
১৪. “... প্রথমবার দেখেছিলাম কালির রং সবুজ।” –লেখকের এই মন্তব্যের কারণ কী ?
উত্তর: প্রফেসার শঙ্কুর খাতায় লেখা কালির রং বারবার বদলে যাওয়ার প্রসঙ্গে লেখক এই উক্তি করেছেন।
১৫. খাতায় কী ঘটনা ছিল ?
উত্তর : খাতায় প্রফেসার শঙ্কুর মঙ্গল গ্রহে যাত্রার বর্ণনা ছিল।
১৬. “লাল-লাল কী একটা মাটির ভেতর থেকে উঁকি মারছে দেখে টেনে তুললাম।” – লাল রঙের কীসের কথা বলা হয়েছে ?
উত্তর: লাল রঙের ডায়ারি বা খাতার কথা বলা হয়েছে।
Next Part Coming Soon
0 Comments